নাম: রওজা শরীফের ইতিকথা
লেখক: মাওলানা মুহিউদ্দীন খান
প্রকাশক: মদীনা পাবলিকেশান্স
প্রসঙ্গ কথা:
‘রওজা শরীফের ইতিকথা’ আসলে হুযূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হিজরত, মসজিদে-নববী নির্মাণ, তাঁর ওফাতকালীন ঘটনাবলি এবং রওজা শরীফ ও পাক-মদীনা সম্পর্কিত কতকগুলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সমাহর মাত্র।
মাসিক মদীনায় প্রকাশিত আমার একটা লেখার প্রতি সহৃদয় পাঠকগণের বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করে আমি আরও কিছু তথ্য সংগ্রহ করতে বাধ্য হয়েছি এবং সেগুলো বিন্যস্ত করে পুস্তকাকারে প্রকাশ করেছি।
কম্পাসের কাঁটা যেমন ঘুরেফিরে উত্তর দিকের কুতুব সেতারার বরাবরে গিয়ে স্থির হয়, তেমনি মুমিনের আত্মাও একান্তভাবেই পাক-মদীনার প্রতি ধাবিত। যে পবিত্র ভূখণ্ডটি আল্লাহর রাসূলকে (সা.) বুকে ধারণ করে রয়েছে, নির্ভ
রযোগ্য বর্ণনা এবং ওলামা-মাশায়েখগণের সবসম্মত অভিমত অনুযায়ী সে স্থানটুকু দুনিয়ার বুকে সর্বোত্তম স্থান। সেটি জিয়ারত করা, সে পাক মাটি বুকে-মুখে মর্দন করে পরিতৃপ্তি লাভ করার পবিত্র বাসনা প্রত্যেক মুমিনের অন্তরেই লুকিয়ে রয়েছে। সবাই চায় সে মহোত্তম আলোর উৎস সম্পর্কিত তথ্যাদি অবগত হতে।
এ ক্ষুদ্র পুস্তকে পাঠকমনের সে আকাংখা কতটুকু পূরণ করা সম্ভব হয়েছে, জানি না। তবে, সনদহীন কোনো কথা বা দুর্বল কোনো বর্ণনা আমি এ পুস্তকে স্থান দেইনি। তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষা বেশি সাহায্য নেওয়া হয়েছে, ‘ওয়াফা-আল - ওয়াফা ফী আখবারে দারিল মুস্তফা’ নামক সুপ্রসিদ্ধ কিতাব এবং মদীনা প্রবাসী মহান সাধক হযরত মাওলানা আবদুল মাবুদ রচিত ‘তারিখে-মদীনা’ নামক প্রামাণ্য গ্রন্থ থেকে।
পুস্তকটির বর্তমান সংস্করণে বেশকিছু নতুন তথ্য সংযোজন করা হয়েছে। ভক্ত পাঠকগণের কিছু কিছু নতুন জিজ্ঞাসার আলোকেই তা করা হয়েছে।
এ পুস্তকের দ্বারা যদি ভক্তজনদের জিয়ারতের আকাংখা বৃদ্ধি পায় এবং যথার্থ আদবের সাথে রওজাপাকে হাজিরা দেওয়ার তওফীক হয়, তবেই আমার এ শ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করবো।
বিনীত
মুহিউদ্দীন খান
১লা রমযান
১৪২৬ হিঃ
এ ক্ষুদ্র পুস্তকে পাঠকমনের সে আকাংখা কতটুকু পূরণ করা সম্ভব হয়েছে, জানি না। তবে, সনদহীন কোনো কথা বা দুর্বল কোনো বর্ণনা আমি এ পুস্তকে স্থান দেইনি। তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সর্বাপেক্ষা বেশি সাহায্য নেওয়া হয়েছে, ‘ওয়াফা-আল - ওয়াফা ফী আখবারে দারিল মুস্তফা’ নামক সুপ্রসিদ্ধ কিতাব এবং মদীনা প্রবাসী মহান সাধক হযরত মাওলানা আবদুল মাবুদ রচিত ‘তারিখে-মদীনা’ নামক প্রামাণ্য গ্রন্থ থেকে।
পুস্তকটির বর্তমান সংস্করণে বেশকিছু নতুন তথ্য সংযোজন করা হয়েছে। ভক্ত পাঠকগণের কিছু কিছু নতুন জিজ্ঞাসার আলোকেই তা করা হয়েছে।
এ পুস্তকের দ্বারা যদি ভক্তজনদের জিয়ারতের আকাংখা বৃদ্ধি পায় এবং যথার্থ আদবের সাথে রওজাপাকে হাজিরা দেওয়ার তওফীক হয়, তবেই আমার এ শ্রম সার্থক হয়েছে বলে মনে করবো।
বিনীত
মুহিউদ্দীন খান
১লা রমযান
১৪২৬ হিঃ